Connect with us

ঢালিউড

‘বিউটি সার্কাস’: এমন চরিত্রে আর অভিনয় করবো না: ফেরদৌস

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

ফেরদৌস, জয়া আহসান ও এবিএম সুমন

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে ফেরদৌস, জয়া আহসান ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

বড় পর্দায় দুই যুগ ধরে অভিনয় করছেন ফেরদৌস আহমেদ। বিভিন্ন চরিত্রে দেখা গেছে তাকে। তিনি বিশ্বাস করেন, ‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মির্জা মোহাম্মদ বখতিয়ারের মতো প্রতাপশালী নেতিবাচক চরিত্রে আগে কখনো কাজ করেননি। আগামীতে আর এমন চরিত্রে কাজ করবেন না বলে জানিয়েছেন এই চিত্রনায়ক। এটাই প্রথম, এটাই শেষ!

গতকাল (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি মিলনায়তনে ‘বিউটি সার্কাস’-এর মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে ফেরদৌস বলেন, ‘সবসময় ইতিবাচক চরিত্রে বড় পর্দায় আসতে ভালো লাগে আমার। তবে পরিচালক মাহমুদ দিদার আমাকে ভালোভাবে বোঝাতে পেরেছে। শুটিং স্পটে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মনে হচ্ছিল এমন চরিত্রে কাজ করা আমার উচিত নয়। তবে লোকেশনে পা রাখার পর মন বলছিলো কাজটি করা দরকার। শেষশেষ আনন্দের সঙ্গে কাজটি করেছি।’

জয়া আহসান ও ফেরদৌস

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে জয়া আহসান ও ফেরদৌস (ছবি: ফেসবুক)

ফেরদৌস যোগ করেন, ‘সার্কাস কিংবা যাত্রার মেয়েদের খুব সহজলভ্য মনে করা হয়। কিন্তু বিউটি এমন একটি চরিত্র যাকে দেখলে ধারণা পাওয়া যায়, এই মেয়েদেরও দৃঢ় ব্যক্তিত্ব থাকতে পারে। গল্পে মির্জা বখতিয়ার শত চেষ্টা করেও বিউটিকে হাতে আনতে পারে না তার বলিষ্ঠ মনোভাবের কারণে। এটা আমার কাছে ভালো লেগেছে। একজন নারীর মূল্যবোধ খুব সুন্দরভাবে চিত্রিত হয়েছে এই সিনেমায়।’

ফেরদৌস, জয়া আহসান ও এবিএম সুমন

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে শ্রাবণ্য তৌহিদা, মাহমুদ দিদার, ফেরদৌস, জয়া আহসান ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

ফেরদৌসের মন্তব্য, ‘সার্কাস, যাত্রা বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় ঐতিহ্য। এগুলো আমাদের সংস্কৃতির বড় অংশ ছিলো। সার্কাস নিয়ে যেমন সিনেমা হয়েছে, দেশীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও তেমন কাজ হওয়া প্রয়োজন। কারণ সিনেমাই চূড়ান্ত বিনোদন। সিনেমার সঙ্গে যুক্ত অনেক মানুষের পরিবার ও সংসার এর ওপর নির্ভরশীল। ফলে বাংলা সিনেমা বাঁচলে আমরা বাঁচবো। মানুষ যখন বলে, বাংলা সিনেমা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তখন বুকটা কেঁপে ওঠে। তবে আমি এটা বিশ্বাস করি না।’

জয়া আহসান, ফেরদৌস ও এবিএম সুমন

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে জয়া আহসান, ফেরদৌস ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

সিনেমা হলে দর্শকের ফেরা প্রসঙ্গে ফেরদৌস বলেন, “আমরা প্রমাণ পেয়েছি, দর্শক ভালো সিনেমা দেখতে চায়। আমার সবসময়ই মনে হয়েছে, ভালো সিনেমা এলে চলবেই। সেটা প্রমাণিত হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে যেসব সিনেমা মুক্তি পেয়েছে সেগুলো দর্শকরা দেখেছে। আমার ক্যারিয়ারে কখনো দেখিনি যে, ভালো সিনেমা মুক্তি পেয়েছে কিন্তু চলেনি। আমার ও মৌসুমীর ‘খায়রুন সুন্দরী’ একটাও সিনেমা হল পাচ্ছিলো না, কারণ পরিচালক একে সোহেল নতুন ছিলো। আমি ও মৌসুমী অনেক অনুরোধের মাধ্যমে সিনেমা হল পাইয়ে দিয়েছিলাম। পরে তো সেই সিনেমা বাংলাদেশে ইতিহাস গড়া ব্যবসা করেছে।”

ফেরদৌস ও জয়া আহসান

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে ফেরদৌস ও জয়া আহসান (ছবি: ফেসবুক)

ক্যারিয়ারে অনেক নবীন পরিচালকের প্রথম সিনেমায় কাজ করেছেন ফেরদৌস। সেগুলো ব্যবসাসফলও হয়েছে। এরমধ্যে তিনি উল্লেখ করেন, বাসু চ্যাটার্জির প্রথম বাংলা সিনেমা ‘হঠাৎ বৃষ্টি’, মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’, একে সোহেলের ‘খায়রুন সুন্দরী’, এনামুল করিম নির্ঝরের ‘আহা!’, সামিয়া জামানের ‘রানিকুঠির বাকি ইতিহাস’।

বিউটি সার্কাস

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে জয়া আহসান, ফেরদৌস ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমায় বিউটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। তার সঙ্গে ফেরদৌসকে সবশেষ ২০১১ সালে ‘গেরিলা’য় দেখা গেছে। তার আশ্বাস, ‘দর্শকরা এবার আমাদের অন্যরকম রসায়ন দেখবে। জয়ার আন্তরিকতার তুলনা হয় না। সে সার্কাসের সব খেলা গভীর মনোযোগ দিয়ে শিখেছে। শুটিংয়ে সারাক্ষণ ঈর্ষা করতাম, আমি কেন বিউটি চরিত্রটি পেলাম না!’

ফেরদৌস ও এবিএম সুমন

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে ফেরদৌস ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

রংলাল চরিত্রে অভিনয় করা এবিএম সুমনের কাজের প্রতি আন্তরিকতা ও ত্যাগের ভূয়সী প্রশংসা করেন ফেরদৌস। সিনেমাটিতে অভিনেতা-নির্মাতা তৌকীর আহমেদের সঙ্গে প্রথমবার অভিনয় করেছেন বলে জানান তিনি। এছাড়া ছিলেন একদল সার্কাস শিল্পী।

ফেরদৌস ও জয়া আহসান

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে ফেরদৌস ও জয়া আহসান (ছবি: ফেসবুক)

মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন ‘বিউটি সার্কাস’-এর সংগীতশিল্পী শারমিন সুলতানা সুমি, নির্মাতা মাহমুদ দিদার। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।

বিউটি সার্কাস

‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমার মিট দ্য প্রেসে জয়া আহসান, ফেরদৌস ও এবিএম সুমন (ছবি: ফেসবুক)

সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন মাহমুদ দিদার নিজেই। এতে আরও অভিনয় করেছেন শতাব্দী ওয়াদুদ, গাজী রাকায়েত, প্রয়াত এসএম মহসীন, হুমায়ুন সাধুসহ অনেকে।

ঢালিউড

সালমান শাহের প্রতি শাবনূরের শ্রদ্ধা, ‘ওপারে ভালো থেকো’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

দেশীয় সিনেমার বরপুত্র সালমান শাহ সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ (১৯৯৩) সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন। মাত্র ৩ বছর ৫ মাস ১২ দিনের ক্যারিয়ারে ২৭টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ক্ষণজন্মা এই তারকা। এরমধ্যে ১৪টিতেই নায়িকা ছিলেন শাবনূর। নায়কের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মাত্র ২৬ বছর বয়সে নিভে যায় সালমান শাহের জীবনপ্রদীপ। আজ (৬ সেপ্টেম্বর) তাঁর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী শাবনূর ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্ট ও পেজে লিখেছেন, ‘আজ সিনেমার রাজপুত্র সালমান শাহের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকাই সিনেমায় বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছিলেন সবার প্রিয় নায়ক সালমান শাহ। ক্ষণজন্মা এই নক্ষত্রের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। ওপারে ভালো থেকো সালমান।’

ফেসবুকে ‘স্বপ্নের পৃথিবী’ সিনেমায় সালমান শাহের একটি মুহূর্তের ছবি ও নিজের একটি স্থিরচিত্র শেয়ার দিয়েছেন শাবনূর। তার মতো আরো অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘স্বপ্নের নায়ক’কে স্মরণ করেছেন।

‘তোমাকে চাই’ সিনেমায় শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: সাথী ফিল্মস)

সালমান শাহ ও শাবনূর ‘তুমি আমার’ সিনেমায় প্রথমবার জুটি বাঁধেন। এটি মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালের ২২ মে। তাদের বেশিরভাগ সিনেমা ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে। নায়কের জীবদ্দশায় এই তালিকা থেকে মুক্তি পেয়েছে ‘সুজন সখী’ (১২ আগস্ট, ১৯৯৪), ‘বিক্ষোভ’ (৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪), ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ (১১ মে, ১৯৯৫), ‘মহামিলন’ (২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫), ‘বিচার হবে’ (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬), ‘তোমাকে চাই’ (২১ জুন, ১৯৯৬), ‘স্বপ্নের পৃথিবী’ (১২ জুলাই, ১৯৯৬)।

শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

সালমান শাহের অপমৃত্যুর পর শাবনূরের সঙ্গে তার জুটি গড়া ৬টি সিনেমা মুক্তি পায়। এগুলো হলো ‘জীবন সংসার’ (১৮ অক্টোবর, ১৯৯৬), ‘চাওয়া থেকে পাওয়া’ (২০ ডিসেম্বর, ১৯৯৬), ‘প্রেম পিয়াসী’ (১৮ এপ্রিল, ১৯৯৭), ‘স্বপ্নের নায়ক’ (৪ জুলাই, ১৯৯৭), ‘আনন্দ অশ্রু’ (১ আগস্ট, ১৯৯৭) এবং ‘বুকের ভেতর আগুন’ (৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭)।

পড়া চালিয়ে যান

ঢালিউড

সালমান শাহ আজও ভক্তদের ‘অন্তরে অন্তরে’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

অমর নায়ক সালমান শাহের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মাত্র ২৬ বছর বয়সে নিভে যায় ক্ষণজন্মা এই তারকার জীবনপ্রদীপ। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে ভক্তরা শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্মরণ করেন। এবারও ব্যতিক্রম নয়। 

সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে দেশীয় সিনেমার এই রাজপুত্রের নামে কিছু পেজ আছে। সেগুলোর মধ্যে টিম সালমান শাহ, সালমান শাহ (ইমন) এবং সালমান শাহ স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ রানা নকীব। টিম সালমান শাহ আজ মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করেছে। ঢাকার তেঁজগাও থানার উল্টো দিকে মসজিদ বায়তুশ শরফে বাদ আসর প্রিয় নায়কের রুহের মাগফিরাত কামনা করবেন ভক্তরা।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

সালমান শাহ ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেট শহরের দাড়িয়াপাড়ায় আবেহায়াত ভবনে নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত নাম চৌধুরী শাহরিয়ার ইমন। টেলিভিশনে কয়েকটি নাটকে অভিনয় করে নজর কাড়েন তিনি। ১৯৯৩ সালের ২৫ মার্চ সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় তার অভিষেক হয়। চিত্রনায়িকা মৌসুমীর এটি প্রথম সিনেমা ছিলো। সেই সঙ্গে এর মাধ্যমেই প্লেব্যাকে অভিষেক হয় আগুনের।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

নব্বই দশকে সাড়া জাগানো ২৭টি সিনেমায় অভিনয় করেন সালমান শাহ। দর্শকেরা এখনো এগুলো মুগ্ধ হয়ে দেখেন। ভক্ত-দর্শকের ভালোবাসায় খ্যাতির চূঁড়ায় উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ৩ বছর ৫ মাস ১২ দিনে থেমে যায় তাঁর রুপালি ক্যারিয়ার।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

২৭টি সিনেমার মধ্যে ১৪টিতে শাবনূরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন সালমান। এছাড়া মৌসুমী, শাহনাজ, লিমা, কাঞ্চি, শাবনাজ, বৃষ্টি ও সোনিয়ার বিপরীতে দেখা গেছে তাকে। ছাত্রনেতা, প্রতিবাদী তরুণ, গ্রামের ছেলেসহ সব চরিত্রেই তার সহজাত অভিনয় দক্ষতা ও চরিত্রের ভেতরে মিশে যাওয়ার গুণ ছিলো দারুণ।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজের বাসায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় সালমান শাহের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সিলেটে হযরত শাহজালালের (রা.) মাজারের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন স্বপ্নের নায়ক।

পড়া চালিয়ে যান

ঢালিউড

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় বুবলী

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় শবনম বুবলী (ছবি: ফেসবুক)

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় গেলেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। নৌকায় চড়ে বানভাসি মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ বিতরণ করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ প্রসঙ্গে নিজের অনুভূতি জানিয়েছেন নায়িকা। 

আজ (২৯ আগস্ট) রাত ৯টা ২০ মিনিটের দিকে ফেসবুকে বন্যার্তদের নিয়ে দুটি পোস্ট করেছেন বুবলী। এরমধ্যে একটিতে নোয়াখালীতে তোলা বেশ কয়েকটি স্থিরচিত্র শেয়ার করেছেন তিনি। অন্য পোস্টে তার একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বোঝাই একটি পিকআপ ভ্যানের সামনে বুবলী। পরে সেটি পৌঁছে যায় নোয়াখালীতে। এরপর নৌকায় চড়ে বন্যাদুর্গতদের দুয়ারে ত্রাণ সহায়তা নিয়ে যান তিনি।

দুটি পোস্টেই বুবলী লিখেছেন, ‘বন্যার্ত মানুষগুলোকে কাছ থেকে দেখে কষ্টগুলো আরো দ্বিগুণ অনুভব হলো। আমার মতো করে সবসময় এই ভালোবাসার মানুষগুলোর কাছাকাছি থাকতে চেষ্টা করি। কারণ এটা আমার মানসিক শান্তি।’

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় শবনম বুবলী (ছবি: ফেসবুক)

বুবলী যোগ করেছেন, ‘সত্যিকার অর্থে সবার একাত্মতা ও ভালোবাসায় বন্যায় বিপদগ্রস্ত মানুষগুলোর জন্য ঢাকায় প্রচুর উপহারসামগ্রী জমা হয়েছে। কিন্তু তাদের কাছে এসব পৌঁছানো এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ বন্যার পানিতে যোগাযোগ ব্যবস্থার খুব নাজুক অবস্থা গ্রামের দিকে।’

সবার প্রতি বুবলীর অনুরোধ, ‘বন্যার্তদের কাছে যেন তাদের প্রাপ্য উপহারসামগ্রী পৌঁছায় সেদিকে সবাই মিলে সহযোগিতা করি।’

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ