Connect with us

ঢালিউড

‘বিনয়ী, মিষ্টি হাসি ও মায়ায় তিনি ছিলেন মাতৃসুলভ’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

শর্মিলী আহমেদ
শর্মিলী আহমেদের মৃত্যুতে তারকাদের শোক

না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ছোট ও বড় পর্দার গুণী অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন…)। শুক্রবার (৮ জুলাই) সকালে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর। কিংবদন্তি এই অভিনেত্রীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে বিনোদন অঙ্গনে।

‘আমার সুন্দর চাচী, খ্যাতিমান অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ চাচী আজ সকালে তার নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি। পুরো অভিনয় গোষ্ঠী তাদের প্রিয় আম্মাকে হারিয়েছে।’

শাকিব খানের ফেসবুক থেকে নেওয়া

শাকিব খানের ফেসবুক থেকে নেওয়া

ঢালিউড অভিনেতা শাকিব খান শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণ করে লিখেছেন, শ্রদ্ধেয় শর্মিলী আহমেদ আর নেই। অভিনেত্রী ও মা—দুই জায়গাতেই সফল ছিলেন শর্মিলী আন্টি। বিনয়ী, মিষ্টি হাসি আর অপূর্ব মায়ায় তিনি ছিলেন মাতৃসুলভ। বাংলা চলচ্চিত্র ও নাটকে সার্থক মায়ের চরিত্রে যে কয়জনকে দেখতে পাই তাদেরই একজন শর্মিলী আন্টি। জ্ঞান ও গুণের পুরোধা এ অভিনেত্রীর মৃত্যুতে জানাই গভীর শোক।

অভিনেত্রী রুনা খান লিখেছেন, তাঁর উপহার দেওয়া শাড়ীতে আমার আলমারী ভরা। আর গত চার বছরে যে মমতা আর দরদ তিনি দেখিয়েছেন আমার প্রতি তা লিখে-বলে-বুঝিয়ে ব্যাখ্যা করবার সাধ্য আমার নেই। একজন করে কাছের মানুষ চলে যায়, আর আমার আরো তীব্র ভাবে মনে হতে থাকে, জীবন এত ছোট! এই ছোট্ট জীবনে মানুষকে ভালোবাসা দেয়া, আর মানুষের ভালোবাসা পাওয়া ছাড়া আর কোন কিছুই তেমন কোন অর্থ বহন করে না। আপনি অর্থপূর্ণ জীবন যাপন করে গেছেন আন্টি।

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে রুনা খান

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে রুনা খান (ছবি: ফেসবুক)

আনিসুর রহমান মিলন লিখেছেন, শর্মিলী মা, আপনার ভালোবাসার দায় শোধ করার ক্ষমতা আমার নেই। যেখানেই থাকবেন জানবেন আমরা আপনাকে ভালোবাসি।

নীরব হোসেন লিখেছেন, আন্টি। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন হৃদয় ভাঙা একটি ইমোজি।

অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব শর্মিলী আহমেদের একটি ছবি নিজের ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছেন।

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে জিয়াউল ফারুক অপূর্ব

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে জিয়াউল ফারুক অপূর্ব (ছবি: ফেসবুক)

অভিনেত্রী শাবনূর লিখেছেন, এভাবে কেন চলে যেতে হয়। একে একে সব গুণী শিল্পীরা চলে যাচ্ছে! দেশবরেণ্য জনপ্রিয় অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ আমাদের মাঝে আর নেই। আমরা একজন গুণী অভিনেত্রীকে হারালাম। ওপারে ভালো থাকবেন প্রিয় মা।

শর্মিলী আহমেদে আত্মার শান্তি কামনা করে অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, বিশ্বাস করতেও কষ্ট হচ্ছে। চলে গেলেন দেশ বরেণ্য অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ। তাঁর প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা।

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে শবনম ফারিয়া

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে শবনম ফারিয়া (ছবি: ফেসবুক)

অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া নিজের ফেসবুক পেজে শোক প্রকাশ করে লিখেছেন, আমার শর্মিলী মা! গত পাঁচটা বছরে আপনি কিভাবে সহকর্মী থেকে সত্যিই মা হয়ে গেছেন জানি না! আমার এখনও মনে আছে, আপনি আমার মাকে কল করে বলছেন, “এইটা তো শুধু আপনার মেয়ে না, আমারও মেয়ে, মেয়েটা আগের মতো নাই, হাসে না, কথা বলে না, মেয়েটার দিকে তাকানো যায় না, যেইটা টেকার না, জোড় করে টেকানোর চেষ্টা করে মেয়েটার সময় আর নষ্ট হতে দিয়েন না।” আপনি ফোনের এদিকে চোখের পানি ফেলছেন, অন্য পাশে আমার মা! এই দৃশ্য কোনোদিন ভোলার মতো না মা! কিংবা বারবার আমার খেয়াল রাখা, ”এই তোর ডায়বেটিস ফল করবে, খাওয়া দেরি হয়ে যাচ্ছে, বিস্কিটটা খা”, “সারা দিনে তুই এইটুকু পানি খাইসিস”, “চিনি দিয়ে চা খাবা না” এইসব শুধু মাথায় ঘুরেছে! মা আমার খুব কষ্ট হচ্ছে, আপনি আর নেই, এইটা কিভাবে মানবো! আপনার তো সুস্থ হয়ে আমার নতুন বাসা দেখতে আসার কথা! আর আপনি আজ হঠাৎ চলেই গেলেন? কেন মা?

ছোটপর্দার অভিনেত্রী সাবাহ সারিকা লিখেছেন, ৩ বছরের ছোট্ট এই জার্নিতে যে আদর , ভালোবাসা আপনি দিয়েছেন তার কোন রিপ্লেসমেন্ট নেই। এখনও মনে হচ্ছে আবার দেখা হবে, অন্যদের শট থাকলে আবার আপনার সাথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বন্ধুর মতো আড্ডা হবে। আপনার মায়া থেকে বের হওয়া কঠিন শর্মিলী আন্টি, আল্লাহ্ আপনাকে বেহেস্তের সর্বোচ্চ স্তর দান করুক আমিন।

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে সাবাহ সারিকা

শর্মিলী আহমেদের সঙ্গে সাবাহ সারিকা (ছবি: ফেসবুক)

জাহারা মিতু লিখেছেন, আমি বাস্তবেও শর্মিলী আহমেদকে মা বলে ডাকতাম। আমাদের দুজনেরই বাসা খুব কাছাকাছি। মোবাইলে কথা হলে সেই আগেকার দিনের গল্প শোনাতেন। আমাকে প্রায়ই বলতেন, “তোমাকে আমার ঘরে নিয়ে আসতে ইচ্ছা করে। চলে আসো।” আরও কতো শত কথা মনে পড়ছে এখন। মা ভালো থাকুন। যে আদর আমি পেয়েছি তা ভুলতে পারবো না। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। মৃত্যুর চেয়ে কঠিন বাস্তব আর নেই। আপনাকে সরাসরি অনেকবার ভালোবাসি বলেছি, আরো একবার বলতে খুব ইচ্ছা করছে। আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুক।

ঢালিউড

সালমান শাহের প্রতি শাবনূরের শ্রদ্ধা, ‘ওপারে ভালো থেকো’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

দেশীয় সিনেমার বরপুত্র সালমান শাহ সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ (১৯৯৩) সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন। মাত্র ৩ বছর ৫ মাস ১২ দিনের ক্যারিয়ারে ২৭টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ক্ষণজন্মা এই তারকা। এরমধ্যে ১৪টিতেই নায়িকা ছিলেন শাবনূর। নায়কের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা।

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মাত্র ২৬ বছর বয়সে নিভে যায় সালমান শাহের জীবনপ্রদীপ। আজ (৬ সেপ্টেম্বর) তাঁর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী শাবনূর ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্ট ও পেজে লিখেছেন, ‘আজ সিনেমার রাজপুত্র সালমান শাহের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকাই সিনেমায় বিশাল শূন্যতা তৈরি করে বিদায় নিয়েছিলেন সবার প্রিয় নায়ক সালমান শাহ। ক্ষণজন্মা এই নক্ষত্রের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। ওপারে ভালো থেকো সালমান।’

ফেসবুকে ‘স্বপ্নের পৃথিবী’ সিনেমায় সালমান শাহের একটি মুহূর্তের ছবি ও নিজের একটি স্থিরচিত্র শেয়ার দিয়েছেন শাবনূর। তার মতো আরো অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘স্বপ্নের নায়ক’কে স্মরণ করেছেন।

‘তোমাকে চাই’ সিনেমায় শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: সাথী ফিল্মস)

সালমান শাহ ও শাবনূর ‘তুমি আমার’ সিনেমায় প্রথমবার জুটি বাঁধেন। এটি মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালের ২২ মে। তাদের বেশিরভাগ সিনেমা ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে। নায়কের জীবদ্দশায় এই তালিকা থেকে মুক্তি পেয়েছে ‘সুজন সখী’ (১২ আগস্ট, ১৯৯৪), ‘বিক্ষোভ’ (৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪), ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ (১১ মে, ১৯৯৫), ‘মহামিলন’ (২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫), ‘বিচার হবে’ (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬), ‘তোমাকে চাই’ (২১ জুন, ১৯৯৬), ‘স্বপ্নের পৃথিবী’ (১২ জুলাই, ১৯৯৬)।

শাবনূর ও সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

সালমান শাহের অপমৃত্যুর পর শাবনূরের সঙ্গে তার জুটি গড়া ৬টি সিনেমা মুক্তি পায়। এগুলো হলো ‘জীবন সংসার’ (১৮ অক্টোবর, ১৯৯৬), ‘চাওয়া থেকে পাওয়া’ (২০ ডিসেম্বর, ১৯৯৬), ‘প্রেম পিয়াসী’ (১৮ এপ্রিল, ১৯৯৭), ‘স্বপ্নের নায়ক’ (৪ জুলাই, ১৯৯৭), ‘আনন্দ অশ্রু’ (১ আগস্ট, ১৯৯৭) এবং ‘বুকের ভেতর আগুন’ (৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭)।

পড়া চালিয়ে যান

ঢালিউড

সালমান শাহ আজও ভক্তদের ‘অন্তরে অন্তরে’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

অমর নায়ক সালমান শাহের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মাত্র ২৬ বছর বয়সে নিভে যায় ক্ষণজন্মা এই তারকার জীবনপ্রদীপ। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে ভক্তরা শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্মরণ করেন। এবারও ব্যতিক্রম নয়। 

সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে দেশীয় সিনেমার এই রাজপুত্রের নামে কিছু পেজ আছে। সেগুলোর মধ্যে টিম সালমান শাহ, সালমান শাহ (ইমন) এবং সালমান শাহ স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ রানা নকীব। টিম সালমান শাহ আজ মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করেছে। ঢাকার তেঁজগাও থানার উল্টো দিকে মসজিদ বায়তুশ শরফে বাদ আসর প্রিয় নায়কের রুহের মাগফিরাত কামনা করবেন ভক্তরা।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

সালমান শাহ ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেট শহরের দাড়িয়াপাড়ায় আবেহায়াত ভবনে নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত নাম চৌধুরী শাহরিয়ার ইমন। টেলিভিশনে কয়েকটি নাটকে অভিনয় করে নজর কাড়েন তিনি। ১৯৯৩ সালের ২৫ মার্চ সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় তার অভিষেক হয়। চিত্রনায়িকা মৌসুমীর এটি প্রথম সিনেমা ছিলো। সেই সঙ্গে এর মাধ্যমেই প্লেব্যাকে অভিষেক হয় আগুনের।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

নব্বই দশকে সাড়া জাগানো ২৭টি সিনেমায় অভিনয় করেন সালমান শাহ। দর্শকেরা এখনো এগুলো মুগ্ধ হয়ে দেখেন। ভক্ত-দর্শকের ভালোবাসায় খ্যাতির চূঁড়ায় উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু ৩ বছর ৫ মাস ১২ দিনে থেমে যায় তাঁর রুপালি ক্যারিয়ার।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

২৭টি সিনেমার মধ্যে ১৪টিতে শাবনূরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন সালমান। এছাড়া মৌসুমী, শাহনাজ, লিমা, কাঞ্চি, শাবনাজ, বৃষ্টি ও সোনিয়ার বিপরীতে দেখা গেছে তাকে। ছাত্রনেতা, প্রতিবাদী তরুণ, গ্রামের ছেলেসহ সব চরিত্রেই তার সহজাত অভিনয় দক্ষতা ও চরিত্রের ভেতরে মিশে যাওয়ার গুণ ছিলো দারুণ।

সালমান শাহ (ছবি: ফেসবুক)

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনে নিজের বাসায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় সালমান শাহের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সিলেটে হযরত শাহজালালের (রা.) মাজারের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন স্বপ্নের নায়ক।

পড়া চালিয়ে যান

ঢালিউড

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় বুবলী

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় শবনম বুবলী (ছবি: ফেসবুক)

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় গেলেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। নৌকায় চড়ে বানভাসি মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ বিতরণ করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ প্রসঙ্গে নিজের অনুভূতি জানিয়েছেন নায়িকা। 

আজ (২৯ আগস্ট) রাত ৯টা ২০ মিনিটের দিকে ফেসবুকে বন্যার্তদের নিয়ে দুটি পোস্ট করেছেন বুবলী। এরমধ্যে একটিতে নোয়াখালীতে তোলা বেশ কয়েকটি স্থিরচিত্র শেয়ার করেছেন তিনি। অন্য পোস্টে তার একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বোঝাই একটি পিকআপ ভ্যানের সামনে বুবলী। পরে সেটি পৌঁছে যায় নোয়াখালীতে। এরপর নৌকায় চড়ে বন্যাদুর্গতদের দুয়ারে ত্রাণ সহায়তা নিয়ে যান তিনি।

দুটি পোস্টেই বুবলী লিখেছেন, ‘বন্যার্ত মানুষগুলোকে কাছ থেকে দেখে কষ্টগুলো আরো দ্বিগুণ অনুভব হলো। আমার মতো করে সবসময় এই ভালোবাসার মানুষগুলোর কাছাকাছি থাকতে চেষ্টা করি। কারণ এটা আমার মানসিক শান্তি।’

নোয়াখালীতে বন্যাকবলিত এলাকায় শবনম বুবলী (ছবি: ফেসবুক)

বুবলী যোগ করেছেন, ‘সত্যিকার অর্থে সবার একাত্মতা ও ভালোবাসায় বন্যায় বিপদগ্রস্ত মানুষগুলোর জন্য ঢাকায় প্রচুর উপহারসামগ্রী জমা হয়েছে। কিন্তু তাদের কাছে এসব পৌঁছানো এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ বন্যার পানিতে যোগাযোগ ব্যবস্থার খুব নাজুক অবস্থা গ্রামের দিকে।’

সবার প্রতি বুবলীর অনুরোধ, ‘বন্যার্তদের কাছে যেন তাদের প্রাপ্য উপহারসামগ্রী পৌঁছায় সেদিকে সবাই মিলে সহযোগিতা করি।’

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ