Connect with us

টেলিভিশন

কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতার ঘটনায় তারকারা যা বললেন

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ দেশজুড়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শোবিজ তারকারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা নিজেদের ভাবনা তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তাদের প্রত্যাশা, শিক্ষাঙ্গনসহ দেশে শান্তি ফিরে আসুক।

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী পেশাগত কাজে প্রায় ২০ দিন আমেরিকায় থাকার পর গত ১৬ জুলাই রাতে ঢাকায় ফিরেছেন। সেখানে বসে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতির খবর দেখে হতবাক ও শোকাহত হয়েছেন তিনি। ফেসবুক স্ট্যাটাসে সেই তথ্য জানিয়ে চঞ্চল লিখেছেন, ‘সমাধানের অন্য কোনো পথ কি খোলা ছিলো না? গুলি কেন করতে হলো? বুকের রক্ত না ঝরিয়ে সুষ্ঠু সমাধান করা যেতো না? যা ঘটে গেলো এটা যেমন মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়, বিষয়টা তেমনি হৃদয়বিদারক, মর্মান্তিক ও সভ্যতা বহির্ভূত! আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ এবং অভিভাবক হিসেবে রাজনীতির এত এত কঠিন কৌশল বুঝি না! শুধু একটা প্রশ্ন বুঝি। তরুণ তাজা যে প্রাণগুলো অকালে ঝরে গেলো, তার দায় কে নেবে? যে মায়ের বুক খালি হলো, তার আর্তনাদ কি কোনো জনমে শেষ হবে? হায়রে দুর্ভাগা দেশ! নোংরা রাজনীতির নামে এই রক্তপাত বন্ধ হোক!’

অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব লিখেছেন, ‘সংঘাত-রক্তপাতে কোনো সমাধান আসে না। শিক্ষার্থীদের কথাগুলো শুনে তাদের সাথে কথা বলে যুক্তিতর্ক দিয়ে কি সমাধান হয় না? আমাদের কি কথা বলার মতো কারো মুখ নেই? কথা শোনার মতো কান নেই? সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর আঘাত করা হচ্ছে, তারা আমাদেরই কারো না কারো সন্তান, ভাইবোন, বন্ধু কিংবা সহপাঠী। আমার করজোড়ে অনুরোধ, দয়া করে সকল প্রতিনিধি আলোচনায় বসুন, সকল ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটুক অতিদ্রুতই। আর রক্ত দেখতে চাই না, আর কারো প্রাণ যাক চাই না। চাই না আর কোনো বাবা-মায়ের কোল খালি হোক। সংঘাত চাই না। সমাধান উপহার দিন। সহিংসতায় কখনো সমাধান আসে না।’

অভিনেত্রী তানজিন তিশার মন্তব্য, ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। আজকের শিক্ষার্থীরা আগামীর দেশ গড়ার কারিগর। কিন্ত আজ ভালো নেই আমার দেশ, আমার শহর। শিক্ষাঙ্গনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরে আসুক। খুব দ্রুত চলমান সংকটের সমাধান হবে, সেটাই প্রত্যাশা করছি।’

সংগীতশিল্পী প্রিন্স মাহমুদের জন্মদিন ছিলো গতকাল। তিনি নিজের ফেসবুক প্রোফাইল ব্ল্যাক করে লিখেছেন, ‘এই সময় জন্মদিন-টিন পালনের নয়। লজ্জাহীন, বে-হায়ার মতো হাস্যরস ছবি দেওয়ারও সময় নয়।’

হেলমেট বাহিনীর মারধরের শিকার হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি গ্রাফিতি ফেসবুক প্রোফাইল করেছেন সংগীতশিল্পী ইমরান মাহমুদুল। তিনি লিখেছেন, ‘আর কোনো মায়ের বুক খালি হোক চাই না, দেখতে চাই না রক্তাক্ত মুখ। শুনতে চাই না আর কোনো আর্তনাদ। তাই দয়া করে আলোচনার টেবিলে বসে যৌক্তিক সমাধানের উপায় খুঁজুন। ছেলে-মেয়েগুলোকে বাসায় ফিরতে দিন নিরাপদে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিরাপদ রাখুন, প্লিজ। শান্তি ফিরে আসুক আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিতে। সহিংসতা নয়, দ্রুত সঠিক সমাধান হোক।’

একই গ্রাফিতি ফেসবুকে পোস্ট করে নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান তার ছোট ভাই সাদের বিদেশে পড়তে চলে যাওয়ার ঘটনা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “আমি ওকে প্রায় রোজই বলতাম, ‘কেন যাবি তুই দেশের বাইরে, এখানে কত ভালো ভালো ইউনিভার্সিটি আছে, চাকরির সুযোগ সুবিধা আছে, তুই চলে গেলে তোর মায়া হবে না এই দেশের জন্য? কষ্ট লাগবে না মানুষগুলোর জন্য?’ সাদ কোনো উত্তর দিতো না। চুপ করে থাকতো। আমি ভাবতাম কথাবার্তা কম বলে তাই চুপ করে শুনে শুধু। কিন্তু আজ মনে হলো শান্তশিষ্ট আমার ছোট ভাইটা একা একা ঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছে। ও নিশ্চয়ই বুঝেছে এই দেশের প্রতি ওর মায়া রেখে লাভ নেই কারণ এই দেশ দেশের সন্তানদের মায়া করে না। যতগুলো স্টুডেন্টদের রক্তাক্ত ছবি দেখছি, ততবারই বুকের মধ্যে একটা ধাক্কা লাগছে। মনে হচ্ছে আমার ছোট ভাই ওদের মধ্যে কেউ!”

চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির আহ্বান, ‘আমার ভাইবোনদের আর কেউ আঘাত করবেন না।’

চিত্রনায়ক নিরব হোসেন লিখেছেন, ‘আমার সোনার বাংলা আজ ভালো নেই। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড আর আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। কিন্তু সেই শিক্ষার্থীদের রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। সকল শিক্ষাঙ্গনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরে আসুক। অতিদ্রুত চলমান সংকটের সমাধান হোক এটাই কাম্য। ছাত্র-ছাত্রীদের শরীরের আর এক ফোঁটাও রক্ত না ঝরুক।’

চিত্রনায়ক ইমন লিখেছেন, ‘আর কোনো সংঘাত চাই না। চাই না কোনো হানাহানি। সবার মাঝে শান্তি ফিরে আসুক। ভালো থাকুক আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি।’

মুশফিক আর. ফারহানের মন্তব্য, ‘এই যে সন্তানসম ছাত্রদের লাঠিপেটা করছেন, বুকের কাছে এসে বিঁধিয়ে দিলেন বুলেট। ঘুম আসে তো রাতে? কই আমরা তো ঘুমাতে পারছি না?’

অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের আশা, ‘এই মুহূর্তে সবাই বাংলাদেশের এই পরিস্থিতির জন্য দোয়া করবেন,যাতে সঠিক পদক্ষেপ ও সময়োপযোগী যৌক্তিকতা বজায় রেখে সবকিছু সঠিক সমাধান হয়।’

টেলিভিশন

শেরপুরের মধুটিলা ইকোপার্কে ‘ইত্যাদি’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

‘ইত্যাদি’তে হানিফ সংকেত (ছবি: ফাগুন অডিও ভিশন)

শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলার গারো পাহাড় এলাকায় অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন মধুটিলা ইকোপার্কে ‘ইত্যাদি’র শুটিং হলো। সীমান্তবর্তী এই পার্কে সবুজের সমারোহের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ দিয়ে মোড়ানো মঞ্চে ধারণ করা হয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানটি। নালিতাবাড়িতে ধারণ হলেও দর্শক এসেছে ৫০-১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিভিন্ন উপজেলা থেকেও। রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনায় হানিফ সংকেত।

এবারের অনুষ্ঠানে শেরপুরের পালাগানের শিল্পী তারা বয়াতী ও পান্থ কানাই একটি লোকসংগীত পরিবেশন করেছেন। এর কথা লিখেছেন কবির বকুল। শেরপুর বিষয়ে একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে রয়েছে স্থানীয় শতাধিক বাঙালি ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নৃত্যশিল্পীদের পরিবেশনা। গানটির কথা লিখেছেন মনিরুজ্জামান পলাশ, নৃত্য পরিচালনা করেছেন কমল কান্তি পাল। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন রাজীব ও তানজিনা রুমা। দুটি গানই সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজনে মেহেদি।

‘ইত্যাদি’তে তারা রায় ও পান্থ কানাই (ছবি: ফাগুন অডিও ভিশন)

শেরপুরকে ঘিরে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থিত দর্শকের মধ্য থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের চারজনকে নির্বাচন করা হয়। তাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেন বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছেলে ‘নাসেক নাসেক’ তারকা অনিমেষ রায়।

এবারের পর্বে রয়েছে শেরপুর, জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় পর্যটনকেন্দ্র ও প্রত্নসম্পদ, এখানকার জিআই পণ্য তুলসীমালা চাল ও ধান গবেষক চাটকিয়া গ্রামের কৃষক সেন্টু কুমার হাজংয়ের ওপর তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন। এছাড়া থাকছে সহিদুল ইসলামের অপ্রচলিত শখের দুর্লভ সংগ্রহ, শেরপুরে হাতি-মানুষের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব এবং চীনের বেইজিংয়ে অবস্থিত চীনের কেন্দ্রীয় টেলিভিশন ভবন, চায়না টাওয়ার এবং বিশ্বের মহাবিস্ময় চীনের মহাপ্রাচীরের ওপর প্রতিবেদন।

‘ইত্যাদি’তে নাতি-নানি পর্ব (ছবি: ফাগুন অডিও ভিশন)

শেরপুরের মঞ্চে সমসাময়িক বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে রয়েছে নানি-নাতির কথার মাতামাতি। প্রতিবারের মতোই রয়েছে বিভিন্ন সামাজিক অসঙ্গতি ও সমাজ সংস্কারের ওপর সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে সরস নাট্যাংশ। এগুলোর বিষয়বস্তু হলো নাটক এখন নামে আটক, ফুড ব্লগারদের ভণ্ডামি, প্রেমে ভিউর প্রভাব, ভিক্ষাবৃত্তিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ, স্বামীর অবৈধ আয়ের দায়, দুর্নীতির গতি ও নীতির দুর্গতি, চোরের মন ছাগল ছাগল, স্বামী চেনার সহজ উপায়, মুখোমুখি দাতা ও গ্রহীতা।

‘ইত্যাদি’তে দর্শকের পাশে অনিমেষ রায় (ছবি: ফাগুন অডিও ভিশন)

এবারের ‘ইত্যাদি’তে উল্লেখযোগ্য অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে আছেন সোলায়মান খোকা, জিয়াউল হাসান কিসলু, সুভাশিষ ভৌমিক, মাসুম বাশার, জিল্লুর রহমান, শবনম পারভীন, আঞ্জুমান আরা বকুল, আমিন আজাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, জামিল হোসেন, জাহিদ শিকদার, সাদিয়া তানজিন, আনোয়ারুল আলম সজল, বেলাল আহমেদ মুরাদ, সঞ্জীব আহমেদ, সিয়াম নাসির, নিপু, কামাল বায়েজিদ, সাবরিনা নিসা, নাদিয়া হক, সুবর্ণা মজুমদার, মতিউর রহমান, আনোয়ার শাহী, বিনয় ভদ্র, বিলু বড়ুয়া, সুজাত শিমুল, তাসনোভা নিঝুমসহ অনেকে। শিল্প নির্দেশনা ও মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন মুকিমুল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী ছিলেন যথারীতি রানা সরকার ও মোহাম্মদ মামুন।

‘ইত্যাদি’তে দর্শকের পাশে অনিমেষ রায়, হানিফ সংকেত, মামুন ও রানা (ছবি: ফাগুন অডিও ভিশন)

‘ইত্যাদি’র নতুন পর্ব বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে আগামী ৬ সেপ্টেম্বর রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর প্রচার হবে। গত ২৬ জুলাই অনুষ্ঠানটির প্রচার হওয়ার কথা থাকলেও বিদ্যমান পরিস্থিতির কারণে পেছানো হয়েছে। নির্মাণে ফাগুন অডিও ভিশন।

পড়া চালিয়ে যান

টেলিভিশন

অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে দেশের বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতারা

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাডফিল্ম অ্যান্ড কনটেন্ট প্রডিউসার্স (বিএএসিপি)

বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাডফিল্ম অ্যান্ড কনটেন্ট প্রডিউসার্স (বিএএসিপি) অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ঘোষণা করেছে। আজ (১ সেপ্টেম্বর) থেকে তিনটি দাবি নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করছেন এর সদস্যরা।

জানা গেছে, দেশের বিজ্ঞাপনি সংস্থাগুলোর (অ্যাডভার্টাইজিং এজেন্সি ও ক্লায়েন্ট) বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতারা। তাদের দাবি তিনটি হলো:
১. পূর্বের বকেয়া নিষ্পত্তি কর।
২. সময়মতো কার্যাদেশ (ওয়ার্ক অর্ডার) প্রদান।
৩. ⁠৭৫ শতাংশ অগ্রিম অর্থ প্রদান এবং অবশিষ্ট ২৫ শতাংশ বিল জমা দেওয়ার ৪৫ দিনের মধ্যে প্রদান।

বিএএসিপি’র নেতারা বলছেন, বাংলাদেশ যেহেতু ব্যাপক সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাই বিজ্ঞাপনচিত্র শিল্পকেও সংস্কার করার এটাই উপযুক্ত সময়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তারা।

বিএএসিপি’র আহ্বায়ক মো. হাবিবুর রহমান তারেক বলেন, ‘বিজ্ঞাপনি সংস্থাগুলোর সঙ্গে আমরা কয়েক দফা একসঙ্গে বসে আলোচনা করেছি। এরপর ইমেইল করে সংকট নিরসনের আহ্বান জানিয়েছি। কিন্তু কোনও সমস্যার সমাধান না হওয়ায় কর্মবিরতিতে যেতে বাধ্য হয়েছি আমরা।’

বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণে সম্পৃক্ত অন্যান্য সংগঠন যেমন অ্যাডভার্টাইজিং অ্যান্ড ফিল্মমেকারস অ্যাসোসিয়েশন (এডিএফএ), বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স অব সিনেমাটোগ্রাফারস (বিএসি), পোস্ট প্রোডাকশন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (পিএবি), আর্ট ডিরেক্টরস অ্যান্ড কস্টিউম ডিজাইনার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বিএএএমএস, মেকআপ, প্রোডাকশন ম্যানেজার, লাইট, ক্যামেরা, কাস্টিং পরিচালক এবং সেট কারিগরেরা ধর্মঘটকে সমর্থন দিয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা জানিয়েছে।

করোনাকালে আত্মপ্রকাশ করে বিএএসিপি। বর্তমানে এর সদস্য দেশের ৬০টি প্রোডাকশন্স হাউস।

পড়া চালিয়ে যান

টেলিভিশন

দীপ্ত টিভিতে ‘শাবনূর সপ্তাহ’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

শাবনূর (ছবি: ফেসবুক)

ঢালিউডে একসময় ব্যস্ততম অভিনেত্রী ছিলেন শাবনূর। তিনি এখন অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী। তবে তার জনপ্রিয়তা কমেনি। দর্শকরা এখনো এই তারকার সিনেমা দেখেন ছোট পর্দায়। বেসরকারি চ্যানেল দীপ্ত টিভি এবার টানা একসপ্তাহ (৩ আগস্ট থেকে ৯ আগস্ট) প্রতিদিন দুপুর ২টায় শাবনূরের একটি করে মোট ৭টি সিনেমা দেখাবে।

আগামীকাল (৩ আগস্ট) থাকছে আরিফ মাহমুদ পরিচালিত ‘খেয়া ঘাটের মাঝি’। এতে শাবনূরের বিপরীতে অভিনয় করেছেন ফেরদৌস। ৪ আগস্ট দেখানো হবে ওয়াকিল আহমেদের ‘ভুলোনা আমায়’। ত্রিভুজ প্রেমের এই সিনেমায় শাবনূরের বিপরীতে আছেন আমিত হাসান ও বাপ্পারাজ।

এফ আই মানিকের ‘দুই বধূ এক স্বামী’ রয়েছে ৫ আগস্ট। এতে অভিনয় করেছেন মান্না, মৌসুমী ও শাবনূর। এফ আই মানিক পরিচালিত ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’ প্রচার হবে ৬ আগস্ট। এতে আছেন মান্না, শাবনূর ও পূর্ণিমা।

আগামী ৭ আগস্ট থাকছে আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত ‘তুমি শুধু তুমি’। এতে শাবনূরের বিপরীতে অভিনয় করেছেন রিয়াজ ও অমিত হাসান। ৮ আগস্ট দেখানো হবে নারগিস আক্তারের ‘চার সতীনের ঘর’। অভিনয়ে আলমগীর, ববিতা, দিতি, শাবনূর, ময়ূরী।

শাবনূর সপ্তাহের শেষ দিন (৯ আগস্ট) রয়েছে শাহ মো. সংগ্রাম পরিচালিত ‘বলবো কথা বাসর ঘরে’। এতে শাবনূরের পাশাপাশি আছেন শাকিব খান, সাহারা, ওমর সানি।

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ