Connect with us

গান বাজনা

বাবার সঙ্গে অভিমানে ঘর ছেড়ে বোর্ডিংয়ে চলে যাওয়া সেই ছেলেটি

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

বাবা ছিলেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান। কিন্তু ছেলের পড়ালেখায় মনোযোগ নেই একেবারেই। গান নিয়েই পড়ে থাকে সারাক্ষণ। রাগী বাবার শাসনের পর অভিমানে কৈশোরে নওগাঁর বাড়ি ছাড়ে সে। চট্টগ্রামের আজিজ বোর্ডিংয়ে গিয়ে ওঠে ছেলেটি। সেখানেই গানের চাষবাস করতে থাকে। ফিলিংস ব্যান্ড গঠন করে গান লেখা, সতীর্থদের সঙ্গে মহড়া, রাতে নাইটক্লাবে সংগীত পরিবেশন– এভাবে কাটতে থাকে দিনরাত। আজিজ বোর্ডিংয়ের ছোট্ট একটি কামরা সাক্ষী হয়ে থাকলো একজন রকতারকার পরিণত হওয়ার। সুরে গানে দেশের কোটি মানুষের প্রিয়জন হয়ে ওঠেন তিনি। সেই ছেলেটি হলেন ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। তার এখন কোটি কোটি ভক্ত-শ্রোতা।

আজ বাংলা সাইকেডেলিক রকের প্রবাদপুরুষ নগর বাউল জেমসের ৫৯তম জন্মদিন। প্রতিবারের মতোই ভক্ত-শ্রোতা ও সংগীতানুরাগীেদের শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তিনি। ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর নওগাঁয় তার জন্ম।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

বাংলাদেশের সংগীত জগতের গৌরবময় এক অধ্যায়ের নাম জেমস। রকতারকা জেমস মানে সুরের তুফান, তারুণ্যের উন্মাদনা, উদ্দীপনা আর বিপুল আবেগ। জেমস মানেই মুগ্ধতা। তার গান শুনে অনেকে খুঁজে পেয়েছেন দুঃখ-কষ্ট ভুলে থাকার দাওয়াই। অনেকের কাছে তার গান যেন অক্সিজেন! তার গানই যেন বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা।

একটি ঘরোয়া আয়োজনে ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

জেমস শুধু উজ্জ্বল নক্ষত্রই নন, তিনি নিজেই একটা আকাশ। তিনি একাই একটি সুবিশাল রাজ্য। ভক্তরা তাকে ভালোবেসে ‘গুরু’ বলে ডাকে। ভক্তদের কাছে মনে হয় তিনি বুঝি তাদেরই লোক। কী গ্রাম, কী শহর; জেমস যেন সবার, সারা বাংলাদেশের। ‘যেদিন বন্ধু চলে যাব, চলে যাব বহুদূরে, ক্ষমা করে দিও আমায়, ক্ষমা করে দিও, মনে রেখো কেবল একজন ছিল ভালোবাসতো শুধুই তোমাদের’– এই গান শুনে তাকে আপন ভাববে না কে!

বাবার সঙ্গে ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

জেমসের গাওয়া অসংখ্য কালজয়ী গান আছে। এরমধ্যে বাবা ও মাকে নিয়ে সাজানো ‘ছেলে আমার বড় হবে, মাকে বলতো সে কথা’ (বাবা) এবং ‘১০ মাস ১০ দিন ধরে গর্ভে ধারণ’ (মা) সবশ্রেণির শ্রোতাকে আবেগাপ্লুত করে। ‘বাবা’ গানটি যখন করেন জেমস, ততদিনে তার বাবা চলে গেছেন না ফেরার দেশে।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ইমতিয়াজ আলম বেগ)

জেমসের গান সবাইকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সোনাঝরা কৈশোরের রোদ্দুরমাখা দিনে। তার পাগল করা কণ্ঠে ‘আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেবো’ গানটি শুনলে সব বয়সী শ্রোতারা বিমোহিত হন। ‘তুমি মিশ্রিত লগ্ন মাধুরীর জলে ভেজা কবিতায়’ গানটি তরুণদের মনে দেশপ্রেমের চেতনা জাগ্রত করে।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

জেমসের একেকটি গান যেন একেকটি অনবদ্য সৃষ্টি। কী দারুণ কথামালার গান গেয়ে মন ভরিয়ে দিয়েছেন তিনি। তার গানগুলোর আবেদন চিরকালের। এ তালিকায় উল্লেখযোগ্য– ‘পাগলা হাওয়ার তোড়ে’, ‘লিখতে পারি না কোনো গান’, ‘মীরাবাঈ’, ‘কবিতা তুমি স্বপ্নচারিণী হয়ে খবর নিও না’, ‘এই চোখে তাকিয়ো না তুমি লুটপাট হয়ে যাবে’, ‘দুঃখিনী দুঃখ কোরো না’, ‘শোনো, জেল থেকে আমি বলছি’, ‘ঠিক আছে বন্ধু’, ‘লেইস ফিতা লেইস’, ‘যে পথে পথিক নেই’, ‘মান্নান মিয়ার তিতাস মলম’, ‘পথের বাপ’, ‘পত্র দিও’, ‘হারাগাছের নুরজাহান’, ‘গিটার কাঁদতে জানে’, ‘সিনায় সিনায়’, ‘জিকির’, ‘তের নদী সাত সমুদ্দুর’, ‘সুলতানা বিবিয়ানা’, ‘সুস্মিতার সবুজ ওড়না’, ‘হতেও পারে এই দেখা শেষ দেখা’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘দিদিমনি’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কী দিয়া’, ‘এক নদী যমুনা’– এমন অসংখ্য গানে বুঁদ হয়ে আছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম।

জেমস

জেমস ও ফিলিংস ব্যান্ডের প্রথম লাইনআপের সদস্যরা (ছবি: ইমতিয়াজ আলম বেগ)

১৯৮৭ সালে প্রকাশিত হয় ফিলিংস ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’। ১৯৮৮ সালে বাজারে আসে জেমসের প্রথম একক অ্যালবাম ‘অনন্যা’। ফিলিংসের ‘জেল থেকে বলছি’ (১৯৯৩), ‘নগর বাউল’ (১৯৯৬), ‘লেইস ফিতা লেইস’ (১৯৯৮), ‘কালেকশন অব ফিলিংস’ (১৯৯৯) অ্যালবামগুলোর সুবাদে তিনি ছড়িয়ে পড়েন পথে-প্রান্তরে, শ্রোতাদের কানে-মননে।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

পরবর্তী সময়ে ফিলিংস ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে জেমস নতুন নাম রাখেন ‘নগর বাউল’। এরপর বাজারে আসে ‘দুষ্টু ছেলের দল’ (২০০১) অ্যালবামটি। তার অন্য একক অ্যালবামগুলো হলো– ‘পালাবে কোথায়’ (১৯৯৫), ‘দুঃখিনী দুঃখ করো না’ (১৯৯৭), ‘ঠিক আছে বন্ধু’ (১৯৯৯), ‘আমি তোমাদেরই লোক’ (২০০৩), ‘জনতা এক্সপ্রেস’ (২০০৫), ‘তুফান’ (২০০৬) এবং ‘কাল যমুনা’ (২০০৮)।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

২০০৫ সালে বলিউডের ‘গ্যাংস্টার’ সিনেমায় প্লেব্যাক করেন জেমস। এতে তার গাওয়া ‘ভিগি ভিগি’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। ২০০৬ সালে তিনি ‘ও লামহে’ সিনেমায় গেয়েছেন ‘চল চলে’ গানটি। ২০০৭ সালে ‘লাইফ ইন অ্যা মেট্রো’তে দুটি গান গেয়েছেন। এগুলোর শিরোনাম ‘রিশতে’ এবং ‘আলবিদা’ (রিপ্রাইজ)। সবশেষ ‘ওয়ার্নিং’ সিনেমায় তার গাওয়া ‘বেবাসি’ গানটি প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে। এরমধ্যে ‘লাইফ ইন অ্যা মেট্রো’ ও ‘ওয়ার্নিং’ সিনেমার কিছু অংশে বড় পর্দায় তাকে দেখা গেছে।

জিন্স-পাঞ্জাবিতে গিটার হাতে অন্যরকম ফ্যাশন দাঁড় করিয়েছেন জেমস। ২০০০ সালের প্রথম দিকে পেপসির একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে প্রথমবার মডেল হন তিনি। ২০১১ সালে এনার্জি ড্রিংক ব্ল্যাক হর্সের বিজ্ঞাপনে দেখা গেছে তাকে। সাম্প্রতিক সময়ে ফটোগ্রাফার হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি।

ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস (ছবি: ফেসবুক)

সিনেমায় দারুণ গায়কীর জন্য একাধিকবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন জেমস। ২০১৪ সালে ‘দেশা: দ্য লিডার’ সিনেমার ‘দেশা আসছে’ এবং ২০১৭ সালে ‘সত্তা’ সিনেমার ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ হলাম’ গানের জন্য এই অর্জন উঠেছে তার হাতে। এছাড়া তিনি জিতেছেন সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস, মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ অনেক স্বীকৃতি।

সিনেমায় জেমসের গাওয়া গানের তালিকায় আরও আছে ‘আসবার কালে আসলাম একা’ (মনের সাথে যুদ্ধ), ‘মাটির ঠিকানা’র টাইটেল ট্র্যাক, ‘এতো কষ্ট কষ্ট লাগে’ (ওয়ার্নিং), ‘বিধাতা’ (সুইটহার্ট), ‘প্রেম ও ঘৃণা’ (জিরো ডিগ্রী)।

গান বাজনা

২০ কোটির ঘর পেরিয়ে রেকর্ড গড়লো ‘দুষ্টু কোকিল’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

‘তুফান’ সিনেমায় শাকিব খান ও মিমি চক্রবর্তী (ছবি: আলফা-আই স্টুডিওস)

রায়হান রাফী পরিচালিত ‘তুফান’ সিনেমার জনপ্রিয় গান ‘দুষ্টু কোকিল’ নতুন রেকর্ড গড়েছে। ইউটিউবে দুই চ্যানেল মিলিয়ে এটি ২০ কোটি বারের বেশি দেখা হয়েছে। দেশীয় সিনেমার গানের এমন কীর্তি এটাই প্রথম।

গানটিতে দ্বৈতকণ্ঠ দিয়েছেন দিলশাদ নাহার কনা ও কলকাতার আকাশ সেন। এর গীতিকার-সুরকার আকাশ সেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ‍লিখেছেন, “বাংলা সিনেমার প্রথম গান হিসেবে ‘দুষ্টু কোকিল’ ৬৬ দিনে ২০ কোটি বারের বেশি দেখা হয়েছে ইউটিউবে। ধন্যবাদ প্রিয় বাংলা গানের দর্শক শ্রোতা বন্ধুরা। আনন্দ ফিরে আসুক আবার।”

ইউটিউবে চরকি চ্যানেলে ১৩ কোটি ৮০ লাখ বারের বেশি এবং এসভিএফ চ্যানেলে ৬ কোটি ৭০ লাখ বারের বেশি দেখা হয়েছে ‘দুষ্টু কোকিল’। গত ২৬ জুন এটি প্রকাশিত হয়। পর্দায় এতে ঠোঁট মিলিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে তার রসায়ন দেখা গেছে এই গানে।

দিলশাদ নাহার কনা (ছবি: ফেসবুক)

সিনেপ্রেমীদের পাশাপাশি দুই বাংলার তারকাদের মন কেড়েছে ‘দুষ্টু কোকিল’। কেউ কেউ গানটির তালে নেচে ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করেছেন। বলিউড অভিনেত্রী সানি লিওনি ইনস্টাগ্রামে একটি রিলে গানটি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজের ভালো লাগা প্রকাশ করেছেন।

‘তুফান’ সিনেমায় মিমি চক্রবর্তী ও শাকিব খান (ছবি: আলফা-আই স্টুডিওস)

ঈদুল আজহায় (১৭ জুন) মুক্তির দিন থেকেই দারুণ ব্যবসা করে ‘তুফান’। গত ২৮ জুন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শতাধিক সিনেমাহলে মুক্তি পেয়েছে এটি। সর্বশেষ গত ২৩ আগস্ট মালয়েশিয়ায় মুক্তি পেয়েছে এই সিনেমা।

‘তুফান’ সিনেমার পোস্টারে শাকিব খান, চঞ্চল চৌধুরী, মিমি চক্রবর্তী ও মাসুমা রহমান নাবিলা (ছবি: আলফা-আই স্টুডিওস)

‘তুফান’-এ শাকিব খানের বিপরীতে মিমি ছাড়াও বাংলাদেশের মাসুমা রহমান নাবিলা অভিনয় করেছেন। সিআইডি আকরাম চরিত্রে দর্শক মাতিয়েছেন চঞ্চল চৌধুরী। এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফজলুর রহমান বাবু, শহীদুজ্জামান সেলিম, গাজী রাকায়েত, সালাহউদ্দিন লাভলু, সুমন আনোয়ার প্রমুখ। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন আলফা-আই স্টুডিওজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার শাকিল।

পড়া চালিয়ে যান

গান বাজনা

বামবার আয়োজনে ‘মুক্তি কনসার্ট’

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

কনসার্ট (ছবি: বামবা)

দেশীয় ব্যান্ড সংগীতের সংগঠন বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ড অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) কয়েক বছর পর কনসার্ট আয়োজন করছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের কৃতজ্ঞতা জানাতে এই উদ্যোগ। তাই এর শিরোনাম করা হয়েছে ‘মুক্তি কনসার্ট’।

সব ঠিক থাকলে আগামী ৩১ আগস্ট থাকছে বামবার কনসার্ট। তবে ভেন্যু ও অংশগ্রহণকারী ব্যান্ডের তালিকা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। বামবার সভাপতি মাইলসের হামিন আহমেদ ও সহসভাপতি ওয়ারফেজের শেখ মনিরুল আলম টিপুসহ সংশ্লিষ্টরা এসব বিষয়ে আলোচনা এগিয়ে নিচ্ছেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে বামবার ফ্যান পেজ ‘বাংলাদেশি ব্যান্ড মিউজিক ফ্যানস কমিউনিটি’তে কনসার্টের খবর প্রকাশিত হয় গতকাল (১৯ আগস্ট)। অনুষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত অর্থ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা সহায়তায় দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে আয়োজকদের।

আশা করা হচ্ছে, বামবার প্রায় সব সদস্য ব্যান্ড কনসার্টে সংগীত পরিবেশন করবে। ফলে দেশসেরা ব্যান্ডগুলোর জনপ্রিয় গান একই আঙিনায় সরাসরি উপভোগের সুযোগ পাবেন দর্শক-শ্রোতারা।

পড়া চালিয়ে যান

গান বাজনা

‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’: রবীন্দ্র সরোবরে সংহতি জানাবেন সংগীতশিল্পীরা

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ সম্মিলনের পোস্টার (ছবি: ফেসবুক)

শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে দেশের সংগীতশিল্পীদের মিলনমেলা হতে যাচ্ছে। আজ (৩ আগস্ট) বিকেল ৩টায় ঢাকার রবীন্দ্র সরোবরে (ধানমণ্ডি ৮/এ) মিলিত হবেন তারা।

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড, কণ্ঠশিল্পী, সুরকার, গীতিকবি ও যন্ত্রশিল্পীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টার শেয়ার দিয়েছেন। এর শিরোনাম করা হয়েছে প্রয়াত কিংবদন্তি বব মার্লের বিখ্যাত গান ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সংগীতশিল্পীদের পেজে ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ সম্মিলনের পোস্টার (ছবি: ফেসবুক)

ফেসবুকে সংহতি জানানোর ঘোষণা দেওয়া ব্যান্ডের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সোলস, মাইলস, ওয়ারফেজ, আর্টসেল, শিরোনামহীন, চিরকুট, জলের গান, অ্যাশেজ, অ্যাভয়েড রাফা, ইন্দালো।

সুরকার-গীতিকবি প্রিন্স মাহমুদ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এখন কনসার্টের সময় না। আমরা শুধু শান্তিপূর্ণভাবে ছাত্রদের সঙ্গে সংহতি জানাবো।’

পড়া চালিয়ে যান
Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ