রঙিন বুসানে সবুজ শাড়িতে মেহজাবীন

২৯তম বুসান আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মেহজাবীন চৌধুরী।

গত ৪ অক্টোবর বুসানে ‘অ্যা উইন্ডো অন এশিয়ান সিনেমা’ শাখায় ‘সাবা’র প্রদর্শনী হয়েছে। আজ (৬ অক্টোবর) ছিল আরেকটি প্রদর্শনী। আগামী ৯ অক্টোবর উৎসবে এর তৃতীয় ও সর্বশেষ প্রদর্শনী হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহজাবীন লিখেছেন, “দক্ষিণ কোরিয়ায় বুসান আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে (বিআইএফএফ) ‘সাবা’র এশিয়ার প্রিমিয়ার হলো। আমাদের সিনেমা এই প্ল্যাটফর্মে দেখাতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। সবার সাড়া অভূতপূর্ব।”

সাফিয়া সাথীর ডিজাইন করা শাড়ি পরেছেন মেহজাবীন।

বুসানে ‘সাবা’র পরিচালক মাকসুদ হোসেনের সঙ্গে মেহজাবীন।

২০২২ সালে বুসানের এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেটে স্থান পায় ‘সাবা’র চিত্রনাট্য।

‘সাবা’য় নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন। সিনেমাটির সহ-প্রযোজক তিনি।

‘সাবা’য় মেহজাবীন ছাড়াও অভিনয় করেছেন মোস্তফা মন্ওয়ার ও রোকেয়া প্রাচী।

বুসান আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মেহজাবীনের ব্যাজ।

প্রদর্শনীর পর মঞ্চে আয়োজকদের প্রতিনিধির সঙ্গে পরিচালক মাকসুদ হোসেন ও মেহজাবীন।

৪৯তম টরন্টো আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ডিসকোভারি প্রোগ্রামে গত ৭ সেপ্টেম্বর ‘সাবা’র ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়।

১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট দৈর্ঘ্যের এই সিনেমায় দেখা যায়, ২৫ বছর বয়সী সাবা ঢাকায় মাকে নিয়ে থাকে। তার মা শিরিন একটি দুর্ঘটনার পর শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন। সংসারের হাল ধরতে চাকরি করে সাবা। এদিকে শিরিন হার্ট অ্যাটাক করলে তার চিকিৎসার ব্যয় মেটানো সাবার জন্য দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। মায়ের অস্ত্রোপচারের জন্য টাকা কীভাবে জোগাড় করবে সেসব ভেবে দিশেহারা হয়ে যায় সাবা। এরমধ্যে মেয়েটির জীবনে আশার আলো হয়ে আসে অঙ্কুর।