Connect with us

সিনেমা হল

অদ্ভুত মিনিয়নরা ফিরছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

সিনেমাওয়ালা রিপোর্টার

Published

on

মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু

‘মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ইউনিভার্সাল পিকচার্স)

কটকটে হলুদ রঙ। ছোট্ট ছোট্ট তিনটে আঙুল। অদ্ভুত সব অঙ্গভঙ্গির সঙ্গে বিদঘুটে ভাষা। এগুলো মিনিয়নদের চেনার উপায়। প্রায় সাত বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে তারা। ‘ডেস্পিকেবল মি’ ফ্র্যাঞ্চাইজির পঞ্চম সিনেমা ‘মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু’তে দেখা যাবে তাদের। আগামী ১ জুলাই আন্তর্জাতিকভাবে মুক্তি পাবে এটি। একই দিন থেকে বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে উপভোগ করা যাবে এই সিনেমা।

২০১০ সালে ইউনিভার্সাল পিকচার্সের ইল্যুমিনেশন এন্টারটেইনমেন্টের ‘ডেস্পিকেবল মি’তে ক্রিমিনাল মাস্টারমাইন্ড গ্রু ও তার বন্ধু ড. নেফারিওর অনুগত হিসেবে প্রথমবার বড় পর্দায় দেখা যায় মিনিয়নদের। ‘ডেস্পিকেবল মি টু’ (২০১৩) এবং ‘ডেস্পিকেবল মি থ্রি’তেও (২০১৭) ছিলো তারা। ২০২৪ সালে আসবে ‘ডেস্পিকেবল মি ফোর’।

তবে তার আগে ‘ডেস্পিকেবল মি’র দুটি প্রিক্যুয়েলের পরিকল্পনা করে নির্মাতারা। এর অংশ হিসেবে ২০১৫ সালের ১০ জুলাই মুক্তি পায় ‘মিনিয়নস’। এবার আসছে সেই সিনেমার সিক্যুয়েল ‘মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু’। কাইল ব্যাল্ডার পরিচালনায় এতেও গ্রু চরিত্রে অভিনয় করেছেন স্টিভ ক্যারেল।

মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু

‘মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ইউনিভার্সাল পিকচার্স)

আগের মতোই মিনিয়নদের অদ্ভুত সব কার্যক্রম ও হাস্যরস রয়েছে নতুন সিনেমায়। ‘ডেস্পিকেবল মি’তে আঁকাবাঁকা দাঁত থাকলেও ‘ডেস্পিকেবল মি টু’তে তাদের দেখা গেছে সোজা দাঁতে। নীল রঙের প্যান্টের সঙ্গে হাতে কালো দস্তানা আর চোখে ধাতব চশমা, লম্বাটে বা গোল মাথা, কারও মাথায় চুল আছে, কারও মাথায় নেই, কেউ একচোখা আবার কারও দুটো চোখ। তবে দেখতে যেমনই হোক, তাদের কাণ্ডকারখানা দেখলে হাসি চেপে রাখা কঠিন।

মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু

‘মিনিয়নস: দ্য রাইজ অব দ্য গ্রু’ সিনেমার পোস্টার (ছবি: ইউনিভার্সাল পিকচার্স)

মিনিয়ন শব্দের অর্থ বলতে বোঝানো হয় ভৃত্য বা অনুগত। মনিব গ্রুকে খুব ভালোবাসলেও তারা প্রায়ই কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন রকম গোলমাল পাকিয়ে ফেলে। এজন্য গ্রুকে পড়তে হয় ফ্যাসাদে। তবে গ্রুও কিন্তু তার পোষা মিনিয়নদের খুব ভালোবাসে, এমনকি তাদের প্রত্যেকের নামও আলাদাভাবে জানা তার। গ্রু ও ড. নেফারিও কুমতলবের পরিকল্পনায় সিদ্ধহস্ত হলেও একইসঙ্গে তারা খুব বন্ধুবৎসল আর কৌতুকপ্রিয়। মিনিয়নরা অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারে, ভয়ংকর সব অস্ত্র বানাতে পারে, কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে, এমনকি গাড়িও চালাতে পারে।

Advertisement

সিনেমাওয়ালা প্রচ্ছদ