কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কান ২০২৩: অফিসিয়াল সিলেকশনে জায়গা পেলো যেসব সিনেমা
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৭৬তম আসরের অফিসিয়াল সিলেকশনে জায়গা পেয়েছে ৫২টি সিনেমা। উৎসবটির সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বর্ণপামের জন্য মূল প্রতিযোগিতা শাখায় রয়েছে ১৯টি সিনেমা। এছাড়া আঁ সাঁর্তা রিগা শাখায় ১৭টি, প্রতিযোগিতার বাইরে ৫টি, মিডনাইট সেশনসে ৩টি, কান প্রিমিয়ারে ৪টি এবং স্পেশাল সেশনস শাখায় রাখা হয়েছে ৪টি সিনেমা।
গতকাল (১৩ এপ্রিল) সকাল ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা) ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সংবাদ সম্মেলনে অফিসিয়াল সিলেকশন নিয়ে কথা বলেছেন কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের জেনারেল ডেলিগেট থিয়েরি ফ্রেমো। তার পাশে ছিলেন উৎসবটির নতুন সভাপতি ইরিস নোব্লোক। বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই উৎসবের সর্বোচ্চ পদে এবারই প্রথম কোনো নারীকে দেখা গেলো। গত বছরের ১ জুলাই তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
কানের অফিসিয়াল টুইটার, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট এবং ইউটিউব চ্যানেলে সরাসরি দেখানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলন।
আগামী ১৬ মে শুরু হবে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৭৬তম আসর। উদ্বোধনী সিনেমা নির্বাচিত হয়েছে ফ্রান্সের মাই ওয়েন পরিচালিত ও জনি ডেপ অভিনীত ‘জান দ্যু ব্যারি’। দক্ষিণ ফরাসি উপকূলীয় শহরে এবারের উৎসব চলবে ২৭ মে পর্যন্ত।
তবে অফিসিয়াল সিলেকশনে আরো কয়েকটি সিনেমা যুক্ত হবে। মূল প্রতিযোগিতা শাখায় বিচারকদের প্রধান থাকছেন সুইডিশ নির্মাতা রুবেন অস্টলান্ড। গত বছর তার পরিচালিত ‘ট্রায়াঙ্গেল অব স্যাডনেস’ স্বর্ণপাম জিতেছে।
মূল প্রতিযোগিতা
* ক্লাব জিরো
পরিচালনা: জেসিকা হাউজনার (অস্ট্রিয়া)
* দ্য জোন অব ইন্টারেস্ট
পরিচালনা: জনাথন গ্লেজার (যুক্তরাজ্য)
* ফলেন লিভস
পরিচালনা: আকি কাউরিসমাকি (ফিনল্যান্ড)
* ফোর ডটারস
পরিচালনা: কাউতার বেন হানিয়া (তিউনিসিয়া)
* অ্যাস্টেরয়েড সিটি
পরিচালনা: ওয়েস অ্যান্ডারসন (যুক্তরাষ্ট্র)
* অ্যানাটমি অব অ্যা ফল
পরিচালনা: জাস্টিন ত্রিয়েত (ফ্রান্স)
* মনস্টার
পরিচালনা: কোরি-এদা হিরোকাজু (জাপান)
* অ্যা ব্রাইটার টুমরো
পরিচালনা: নান্নি মোরেত্তি (ইতালি)
* লাস্ট সামার
পরিচালনা: ক্যাথেরিন ব্রেইয়াত (ফ্রান্স)
* অ্যাবাউট ড্রাই গ্রাসেস
পরিচালনা: নুরি বিলগে জেলান (তুরস্ক)
* লা কিমেরা
পরিচালনা: আলিস রোরওয়াকার (ইতালি)
* দ্য পত-অঁ-ফু
পরিচালনা: ট্র্যান আন হাং (ভিয়েতনাম/ফ্রান্স)
* কিডন্যাপড
পরিচালনা: মার্কো বেলোকিও (ইতালি)
* মে ডিসেম্বর
পরিচালনা: টড হেইন্স (যুক্তরাষ্ট্র)
* ইয়ুথ (স্প্রিং) প্রামাণ্যচিত্র
পরিচালনা: ওয়াং বিং (চীন)
* দ্য ওল্ড ওক
পরিচালনা: কেন লোচ (যুক্তরাজ্য)
* ব্যানেল অ্যান্ড অ্যাদামা
পরিচালনা: রামাতা তুলাই সি (প্রথম সিনেমা, সেনেগাল/ফ্রান্স)
* পারফেক্ট ডেজ
পরিচালনা: ভিম ভেন্ডার্স (জার্মানি)
* ফায়ারব্র্যান্ড
পরিচালনা: কারি আইনুজ
আঁ সাঁর্তা রিগা
* দ্য অ্যানিমেল কিংডম (উদ্বোধনী সিনেমা)
পরিচালনা: তমা কাইয়ে (ফ্রান্স)
* দ্য ডেলিনকোয়েন্টস
পরিচালনা: রদ্রিগো মোরেনো (আর্জেন্টিনা)
* হাউ টু হ্যাভ সেক্স
পরিচালনা: মলি ম্যানিং ওয়াকার (প্রথম সিনেমা, যুক্তরাজ্য)
* গুডবাই জুলিয়া
পরিচালনা: মোহাম্মদ কোর্দোফানি (প্রথম সিনেমা, সুদান)
* দ্য মাদার অব অল লাইস
পরিচালনা: আসমা এল মুদির (মরক্কো)
* সিম্পল অ্যাজ সিলভান
পরিচালনা: মনিয়া শোকরি (কানাডা)
* দ্য বুরিটি ফ্লাওয়ার
পরিচালনা: জোয়াও সালাভিৎসা (পর্তুগাল), রেনে নাদের মেসোরা (ব্রাজিল)
* দ্য সেটেলার্স
পরিচালনা: ফেলিপে গালভেজ (প্রথম সিনেমা, চিলি)
* অমেন
পরিচালনা: বালোজি শিয়ানি (প্রথম সিনেমা, বেলজিয়াম)
* দ্য ব্রেকিং আইস
পরিচালনা: অ্যান্টনি চেন (সিঙ্গাপুর)
* রোজালি
পরিচালনা: স্টেফানি ডি জুস্তো (ফ্রান্স)
* দ্য নিউ বয়
পরিচালনা: ওয়ারউইক থর্নটন (অস্ট্রেলিয়া)
* ইফ অনলি আই কুড হাইবারনেট
পরিচালনা: জলজারাল পুরেভড্যাশ (প্রথম সিনেমা, মঙ্গোলিয়া)
* হোপলেস
পরিচালনা: কিম চ্যাং-হুন (প্রথম সিনেমা, দক্ষিণ কোরিয়া)
* টেরেস্ট্রিয়াল ভার্সেস
পরিচালনা: আলি আসগরি, আলি রেজা খাতামি (ইরান)
* নাথিং টু লুজ
পরিচালনা: দেলফিন দ্যুলোগেত (প্রথম সিনেমা, ফ্রান্স)
* হাউন্ডস
পরিচালনা: কামাল লাজরাক (প্রথম সিনেমা, মরক্কো)
প্রতিযোগিতার বাইরে
* জান দ্যু ব্যারি (উদ্বোধনী সিনেমা)
পরিচালনা: মাই ওয়েন (ফ্রান্স)
* কিলারস অব দ্য ফ্লাওয়ার মুন
পরিচালনা: মার্টিন স্করসেসি (যুক্তরাষ্ট্র)
* ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য ডায়াল অব ডেস্টিনি
পরিচালনা: জেমস ম্যানগোল্ড (যুক্তরাষ্ট্র)
* কবওয়েব
পরিচালনা: কিম জি-উন (দক্ষিণ কোরিয়া)
* দ্য আইডল (টিভি সিরিজ, এইচবিও)
পরিচালনা: স্যাম লেভিনসন (যুক্তরাষ্ট্র)
মিডনাইট সেশনস
* কেনেডি
পরিচালনা: অনুরাগ কাশ্যাপ (ভারত)
* ওমর দ্য স্ট্রবেরি
পরিচালনা: এলায়েস বেলকেদার (ফ্রান্স)
* এসিড
পরিচালনা: জাস্ট ফিলিপো (ফ্রান্স)
কান প্রিমিয়ার
* কুবি
পরিচালনা: তাকেশি কিতানো (জাপান)
* দ্য টাইম টু লাভ
পরিচালনা: কাতেল কিলিভেরে (ফ্রান্স)
* বোনার, পিয়ের অ্যান্ড মার্থ
পরিচালনা: মার্তা প্রোভো (ফ্রান্স)
* ক্লোজ ইউর আইস
পরিচালনা: ভিক্টর এরিসে (স্পেন)
স্পেশাল সেশনস
* ম্যান ইন ব্ল্যাক (প্রামাণ্যচিত্র)
পরিচালনা: ওয়াং বিং (চীন)
* অকিউপাইড সিটি (প্রামাণ্যচিত্র)
পরিচালনা: স্টিভ ম্যাককুইন (যুক্তরাজ্য)
* দ্য সাউন্ড অব টাইম, আনজেল্ম কিফার (প্রামাণ্যচিত্র)
পরিচালনা: ভিন ভেন্ডার্স (জার্মানি)
* গোস্ট পোর্ট্রেটস
পরিচালনা: ক্লেবার মেনডোনসা ফিলো (ব্রাজিল)
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কান ২০২৪: কোন বিভাগে পুরস্কার পেলো কোন সিনেমা
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৭৭তম আসরের সমাপনী হলো। দক্ষিণ ফ্রান্সে ভূমধ্যসাগরের তীরে পালে দে ফেস্টিভ্যালে গত ১৪ মে এর পর্দা ওঠে। গতকাল (২৫ মে) পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে ১২ দিনের এই আয়োজন সমাপ্ত হলো। একনজরে এবারের পুরো বিজয়ী তালিকা দেখে নিন।
মূল প্রতিযোগিতা
স্বর্ণপাম: আনোরা (শন বেকার, যুক্তরাষ্ট্র)
গ্রাঁ প্রিঁ: অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট (পায়েল কাপাডিয়া, ভারত)
জুরি প্রাইজ: এমিলিয়া পেরেস (জ্যাক অদিয়াঁর, ফ্রান্স)
স্পেশাল জুরি প্রাইজ: দ্য সিড অব দ্য স্যাক্রেড ফিগ (মোহাম্মদ রাসুলফ, ইরান)
সেরা অভিনেতা: জেসি প্লেমন্স (কাইন্ডস অব কাইন্ডনেস, যুক্তরাষ্ট্র)
সেরা অভিনেত্রী: সেলেনা গোমেজ, জোয়ি স্যালডানা, আদ্রিয়ানা পাজ, কার্লা সোফিয়া গাসকোন (এমিলিয়া পেরেস)
সেরা পরিচালক: মিগেল গোমেজ (গ্র্যান্ড ট্যুর, পর্তুগাল)
সেরা চিত্রনাট্যকার: কোরালি ফারগাঁ (দ্য সাবস্ট্যান্স, ফ্রান্স)
কারিগরি পুরস্কার
সিএসটি আর্টিস্ট-টেকনিশিয়ান অ্যাওয়ার্ড (শব্দ): দারিয়া দা’ন্তোনিও (চিত্রগ্রহণ, পার্থেনোপে; ইতালি)
সিএসটি ইয়াং ফিল্ম টেকনিশিয়ান অ্যাওয়ার্ড (শিল্প নির্দেশনা): এভেনিয়া আলেকজান্দ্রোভা (দ্য ব্যালকোনেটস, গ্রিস)
আঁ সাঁর্তে রিগা
সেরা চলচ্চিত্র: ব্ল্যাক ডগ (গুয়ান হু, চীন)
জুরি প্রাইজ: দ্য স্টোরি অব সুলেমান (বরিস লোজকাইন, ফ্রান্স)
সেরা অভিনেতা: আবু সনগারে (দ্য স্টোরি অব সুলেমান, ফ্রান্স)
সেরা অভিনেত্রী: অনসূয়া সেনগুপ্ত (দ্য শেমলেস)
সেরা পরিচালক: রবার্তো মিনারভিনি (ছবি: দ্য ড্যামড, ইতালি), রুঙ্গানো নিয়োনি (ছবি: অন বিকামিং অ্যা গিনি ফাউল, জাম্বিয়া/ওয়েলশ)
ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড: হলি কাউ (লুইস কুরভয়জিয়ের, ফ্রান্স; প্রথম চলচ্চিত্র)
স্পেশাল মেনশন: নোরা (তৌফিক আল জায়দি, সৌদি আরব; প্রথম চলচ্চিত্র)
সম্মানসূচক স্বর্ণপাম
সম্মানসূচক স্বর্ণপাম: মেরিল স্ট্রিপ, স্টুডিও জিবলি, জর্জ লুকাস
গোল্ডেন ক্যামেরা
ক্যামেরা দ’র: হল্ফদান উলমন তন্দেল (আরমান্ড, নরওয়ে; আঁ সাঁর্তে রিগা)
স্পেশাল মেনশন: মংগ্রেল (চাং ওয়ে লিয়েং, ইউ চাও ইন, তাইওয়ান)
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
স্বর্ণপাম: দ্য ম্যান হু কুড নট রিমেইন সাইলেন্ট (নেবোজা স্লিজেপসেভিক, ক্রোয়েশিয়া)
স্পেশাল মেনশন: ব্যাড ফর অ্যা মোমেন্ট (দানিয়েল সোয়ারিস, পর্তুগাল)
লা সিনেফ
প্রথম পুরস্কার: সানফ্লাওয়ার্স ওয়্যার দ্য ফার্স্ট ওয়ানস টু নো (চিদানন্দ এস নায়েক, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া-এফটিআইআই; ভারত)
দ্বিতীয় পুরস্কার: আউট দ্য উইন্ডো থ্রো দ্য ওয়াল (আচিয়া সেগালোভিচ, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি; যুক্তরাষ্ট্র), দ্য কেওস শি লেফট বিহাইন্ড (নিকোস কোলিয়োকোস, অ্যারিস্টোটল ইউনিভার্সিটি অব থেসালোনিকি; গ্রিস)
তৃতীয় পুরস্কার: বানিহুড (মানসী মহেশ্বরী, ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন স্কুল-এনএফটিএস; যুক্তরাজ্য)
সেরা ইমারসিভ পুরস্কার
কালার্ড (তানিয়া দ্যু মনতেইন, স্টেফানে ফোনকিনোস, পিয়েরে-আঁলা জিরু; ফ্রান্স)
মুক্ত পুরস্কার
ফিপরেসি
মূল প্রতিযোগিতা: দ্য সিড অব দ্য স্যাক্রেড ফিগ (মোহাম্মদ রাসুলফ, ইরান)
আঁ সাঁর্তে রিগা: দ্য স্টোরি অব সুলেমান (বরিস লোজকাইন, ফ্রান্স)
প্যারালাল শাখা (ডিরেক্টরস’ ফোর্টনাইট): ডেজার্ট অব নামিবিয়া (ইয়োকো ইয়ামানাকা, জাপান)
ইকুমেনিকাল প্রাইজ
জুরি প্রাইজ: দ্য সিড অব দ্য স্যাক্রেড ফিগ (মোহাম্মদ রাসুলফ, ইরান)
ক্রিটিকস’ উইক
গ্র্যান্ড প্রাইজ: সায়মন অব দ্য মাউন্টেন (ফেদেরিকো লুইস, আর্জেন্টিনা)
ফ্রেঞ্চ টাচ জুরি প্রাইজ: ব্লু সান প্যালেস (কনস্ট্যান্স সাং, যুক্তরাষ্ট্র)
রাইজিং স্টার অ্যাওয়ার্ড (লুই রোদ্যুরের ফাউন্ডেশন): রিকার্দো তেওদোরো (ছবি: বেবি, ব্রাজিল)
লাইৎজ সিনে ডিসকোভারি প্রাইজ (স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র): মন্টসুরিস পার্ক (গিল সেলা, ফ্রান্স)
গ্যান ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড ফর ডিস্ট্রিবিউশন: জুলি কিপস কোয়ায়েট (লিওনার্দো ফন ডেইল, বেলজিয়াম)
এসএসিডি অ্যাওয়ার্ড: লিওনার্দো ফন ডেইল ও রুথ বেকার্ট (ছবি: জুলি কিপস কোয়ায়েট, বেলজিয়াম)
ক্যানাল প্লাস অ্যাওয়ার্ড (স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র): অ্যাবসেন্ট (জেম দেমিরার, তুরস্ক)
ডিরেক্টরস’ ফোর্টনাইট
সেরা ইউরোপিয়ান সিনেমা (ইউরোপা সিনেমাস লেবেল অ্যাওয়ার্ড): দ্য আদার ওয়ে অ্যারাউন্ড (হোনাস ত্রুয়েবা)
সেরা ফরাসি ভাষার সিনেমা (এসএসিডি অ্যাওয়ার্ড): দিস লাইফ অব মাইন (সোফি ফিলিয়ের, ফ্রান্স)
অডিয়েন্স চয়েস অ্যাওয়ার্ড: ইউনিভার্সেল ল্যাঙ্গুয়েজ (ম্যাথু র্যানকিন, কানাডা)
ক্যারোস দ’র: আন্ড্রেয়া আর্নল্ড
লই দ’র (সেরা প্রামাণ্যচিত্র)
গোল্ডেন আই: আরনেস্ট কোল: লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড (রাউল পেক), দ্য ব্রিঙ্ক অব ড্রিমস (নাদা রিয়াদ, আইমান এল আমির)
আর্টহাউস সিনেমাস প্রাইজ
এএফসিএই আর্টহাউস সিনেমা অ্যাওয়ার্ড: দ্য সিড অব দ্য স্যাক্রেড ফিগ (মোহাম্মদ রাসুলফ, ইরান)
স্পেশাল মেনশন: অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট (পায়েল কাপাডিয়া, ভারত)
পাম ডগ (সেরা কুকুর অভিনয়শিল্পী)
পাম ডগ অ্যাওয়ার্ড: কোডি (ডগ অন ট্রায়াল)
গ্র্যান্ড জুরি প্রাইজ: জিন (ব্ল্যাক ডগ)
মাট মোমেন্ট: বার্ড, কাইন্ডস অব কাইন্ডনেস, মেগালোপলিস
কুইয়ার পাম (সমকামী সিনেমা)
সেরা সিনেমা: থ্রি কিলোমিটারস টু দ্য এন্ড অব দ্য ওয়ার্ল্ড
সেরা শর্টফিল্ম: সাউদার্ন ব্রাইডস (এলেনা লোপেজ রিয়েরা)
ট্রফি শপার্ড
শপার্ড ট্রফি: মাইক ফেইস্ট, সোফি ওয়াইল্ড
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কান ২০২৪: ভারতের পায়েল জিতলেন গ্রাঁ প্রিঁ
ভারতীয় পরিচালক পায়েল কাপাডিয়ার ‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’ ইতিহাস গড়লো। কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৭৭তম আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার গ্রাঁ প্রিঁ জিতেছে এই সিনেমা। গতকাল (২৫ মে) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় দক্ষিণ ফ্রান্সে ভূমধ্যসাগরের তীরে পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
পায়েল কাপাডিয়ার হাতে পুরস্কার তুলে দেন আমেরিকান অভিনেত্রী ভায়োলা ডেভিস। মঞ্চে তখন ছিলেন কম্পিটিশন শাখার ৯ বিচারক এবং সঞ্চালক ফরাসি কমেডিয়ান ক্যামিল কোঁতা।
গত ২৩ মে কান উৎসবে ‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’-এর ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এর মাধ্যমে দীর্ঘ ৩০ বছর পর কানের কম্পিটিশন শাখায় দেখা গেলো ভারতীয় সিনেমা। সর্বশেষ ১৯৯৪ সালে ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে শাজি এন করুণের ‘সোয়াহাম’ কানের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে স্থান করে নেয়।
‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’-এর গল্প কেরালার দুই নার্স প্রভা ও অণুকে কেন্দ্র করে। মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে চাকরি করে তারা। দুই জন থাকে একই ঘরে। সাগরপাড়ের শহরে একসঙ্গে বেড়াতে যাওয়ার পর তাদের জীবনে পরিবর্তন আসতে শুরু করে। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন কানি কুসরুতি, দিব্যা প্রভা ও ছায়া কদম।
২০১৭ সালে পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (এফটিটিআই) শিক্ষার্থী হিসেবে পায়েল কাপাডিয়ার শর্টফিল্ম ‘আফটারনুন ক্লাউডস’ কান উৎসবের শিক্ষার্থী নির্মাতাদের শাখা সিনেফঁদাসোতে নির্বাচিত হয়। এরপর ২০২১ সালে কানের প্যারালাল শাখা ডিরেক্টর’স ফোর্টনাইটে নির্বাচিত হয় পায়েলের ডকুমেন্টারি ‘অ্যা নাইট অব নোয়িং নাথিং’। এটি সেরা ডকুমেন্টারি হিসেবে গোল্ডেন আই পুরস্কার জিতে নেয়। এবার তার প্রাপ্তির খাতায় যুক্ত হলো আরও বড় স্বীকৃতি।
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কান ২০২৪: স্বর্ণপাম জিতলো আমেরিকান সিনেমা
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ৭৭তম আসরের সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বর্ণপাম জিতলো আমেরিকান সিনেমা ‘আনোরা’। এটি পরিচালনা করেছেন ৫৩ বছর বয়সী শন বেকার। গতকাল (২৫ মে) দক্ষিণ ফ্রান্সে ভূমধ্যসাগরের তীরে পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে তার হাতে স্বর্ণপাম তুলে দেন আমেরিকান পরিচালক জর্জ লুকাস।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি নাইটক্লাবের একজন নৃত্যশিল্পীকে ঘিরে ‘আনোরা’র গল্প। এতে অভিনয় করেছেন আমেরিকান তারকা মিকি ম্যাডিসন।
-
ছবি ও কথা1 year ago
তাসনিয়া ফারিণের বিয়ের কিছু ছবি
-
বলিউড2 years ago
‘ব্রহ্মাস্ত্র’ নিয়ে ক্যাটরিনার মধুর প্রতিশোধ!
-
নাটক2 years ago
আমেরিকায় ফুরফুরে মেজাজে মেহজাবীন-তানজিন তিশা-ফারিণ
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা11 months ago
বুসানে ফারুকী-তিশার সিনেমা দেখতে দর্শকদের ভিড়
-
ঢালিউড1 year ago
রাষ্ট্রপতি সিনেমাহলে সপরিবারে ‘প্রিয়তমা’ দেখলেন
-
ওয়ার্ল্ড সিনেমা1 year ago
‘জেলার’ হিট হওয়ায় ১০০ কোটি রুপি ও বিএমডব্লিউ গাড়ি উপহার পেলেন রজনীকান্ত
-
ঢালিউড1 year ago
শাকিবের ‘প্রিয়তমা’ কলকাতার এই নায়িকা
-
ঢালিউড2 years ago
‘বিউটি সার্কাস’: এমন চরিত্রে আর অভিনয় করবো না: ফেরদৌস